আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য স্পিনিং-স্ক্রাপিং সহ ৬টি এ্যাডভান্স টিপস

 

আর্টিকেল লিখে ব্লগারে আয় করা অনেকটাই সহজ যদি আপনি সঠিক নিয়মকানুন জানেন। আমরা অনকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় তবে অনেকেই জানিনা কোন পথে বা কোন বিষয় নিয়ে কাজ করলে আপনি দ্রুত সফল হবেন। আজকে আর্টিকেল রাইটিং মেগা কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করা হবে।

যা আপনার গুগোল অ্যাডসেন্স পেতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য স্ক্রিনশট নেয়ার নিয়ম, গ্রামাটিকাল এবর চেকার, কপিরাইটিং বিশ্লেষণসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচোনা করব যা আপনার আর্টিকেল রাইর্টিং কে বেশি গ্রহণযোগ্য করে তুলবে।

সূচীপত্রঃ আর্টিকেল রাইটিং এর এডভান্স নিয়মকানুন

আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য স্ক্রিনশর্ট নেয়ার টেকনিকস

আমরাজানি ব্লগার ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল রাইটিং কতোটা গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেল লেখার উদ্দ্যেশো হলো পাঠককে তার সারমর্ম বুঝিয়ে উপস্থাপন করা। সকল তথ্য প্রদানের পরেও আমাদের পাঠকের অনেক জায়গায় বুঝতে অসুবিধা হয়। যা আমাদের জন্য অনেক কষ্টকর। অনেক টেকনিক্যাল কিছু আছে যা আমরা লেখালেখি করে পাঠকের মন জয় করতে পারি না । তাই এই সকল সমস্যা দূর করতে আমরা প্র্যাকটিক্যাল ভাবে কোন কিছু বুঝানোর জন্য স্ক্রিনশট নিয়ে তা সরাসরি পাঠকের সামনে উপস্থাপন করলে পাঠক তা খুব দ্রুত তা বুঝতে পারে এতে পাঠক অনেকটাই উপকৃত হয়।
 
আমরা সকলেই মোবাইলে কীভাবে স্ক্রীনশট নিতে হয় তা খুব ভালো ভাবেই জানি কিন্তু ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে কীভাবে স্ক্রীনশট নিতে হয় তা অনেকেই হয়তো জানিনা । যারা নতুন কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে কাজ কর‍ছেন তারা অনেকই আজকে শিখে যাবেন মার্জিত ভাবে কীভাবে কন্টেন্টে স্কীনশট যুক্ত করতে হয়।


চলুন এইবার শুরু করা যাক স্ক্রীনশট নেয়ার টেকনিকস -

প্রথমত আমরা কি-বোর্ড এর উইনডো বাটনে চাপ দিয়ে সার্চবারে Snipping Tool লিখে  সার্চ করব। 


সার্চ করার পর তার উপর ক্লিক করলেই ওপর দিয়ে বেশকিছু Tools আসবে তার মধ্যে New এ ক্লিক করে আপনার ঠিক যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই সিলেক্ট করতে হবে। মাউসের লেফ্ট সাইডে ক্লিক করে ধরে রেখে সিলেক্ট করে ছেড়ে দিতে হবে। এছাড়ও আমরা কি-বোর্ডে শর্টকার্ট কোড ব্যবহার করেও খুব সহজেই স্ক্রীনশট নিতে পারি আর সেই কোডটি হলো Window logo key + Shift+ S ।

আমরা যে আমাদের ওয়েবসাইটে ছবি গুলো আপলোড করব সেক্ষেত্রে ছবিগুলো চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই চলুন চুরি ঠেকাতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করা যাক-

আমরা অনেকেই এডোবি ফটোশপ অ্যাপ এর নাম জানি। প্রথমত আমরা এডোবি ফটোশপ অ্যাপে প্রবেশ করে ফইলে মাউস কার্সর নিয়ে ওপেন এ ক্লিক করে আপনি যেই ছবি এডিট করবেন তা সিলেক্ট করে ওপেন করে নিতে  হবে। এইবার ছবিটা কে এডিট করতে হবে।  আমরা মূলত জল ছাপ দিয়ে ছবির মধ্যে নিজের  নাম লিখে তা চুরি মুক্ত করব।

প্রথমত ছবিটা ওপেন করার পর নিচের দিকে T icon এ ক্লিক করতে হবে এরপর উপরের দিকে চারকোণা একটি বক্স দেখা যাবে সেখানে কালার সেট করতে হবে আপনি আপনার পছন্দ মতো একটা সিলেক্ট করে আপনি যে ছবি নির্বাচন করেছেন তার মধ্যে আপনার পছন্দ অনুযায়ী লিখতে হবে।

বিঃদ্রঃউপরোক্ত ছবিতে New এ তীর চিহ্ন দেওয়া আছে সেটা প্রধান ছবির যা এডিট করা হয়েছে।

এরপর আমরা ঠিক উপরের দিকে Window তে ক্লিক করে যে লিস্ট আসবে সে লিস্টের নিচের দিকে Layer এ ক্লিক করে ডান সাইডে একটি বক্স আসবে সে বক্সে Opacity তে 10% করে দিলে দেখবেন গাঢ় রঙের লিখা হালকা হয়ে যাবে। এটাই মূলত জল ছাপ।

এরপর ctrl+S একসাথে চেপে ধরে Save করতে হবে।

আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য গ্রামাটিকাল এবর চেকার

আমরা যারা আর্টিকেল রাইটিং করি বা আর্টিকেল রাইটিং শিখছি তাদের অনেকেরই গ্রামাটিকাল অনেক কিছু ভূল হয়ে থাকে। আমরা অনেকেই ইংলিশ আবার অনেকেই বাংলায় দুই ভাষাতেই আর্টিকেল লিখে থাকি। আমরা যেই সকল ব্রাউজারগুলো ব্যবহার করে থাকি সেগুলো বেশিরভাগই ইংরাজি সাপোর্ট করে বাংলা খুব বেশি একটা সাপোর্ট করে না। যার ফলে ইংরেজি গ্রামাটিকাল এবর চেকার আমরা খুব সহজেই  চেক করে ঠিক করা যায় কিন্তু বাংলা যেহেতু সাপোর্ট করে না সেক্ষেত্রে আমরা সরাসরি ব্রাইজার থেকে গ্রামাটিকাল এবর চেক করতে পারি না। সেজন্য কিছু ব্রাউজার বা সফটওয়্যার রয়েছে যা বংলা গ্রামাটিকাল সমস্যা সমাধান করে থাকে।


ই পয়েন্টে আমরা কীভাবে বাংলা এবং ইংরেজি গ্রামাটিকাল এবর চেক করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত জানবো-

ইংরেজি গ্রামাটিকাল এবর চেকার
আমরা যখন কোন ইংরেজি পোস্ট লিখবো তখন যদি কোন গ্রামাটিকাল ভূল হয়ে থাকে তাহলে সেখানে ওই ওয়ার্ডের নিচ দিয়ে একটা আন্ডারলাইন চলে আসবে। যার অর্থ সে বানানটা ভূল হয়েছে। তাহলে আওনার করণীয় কি? আপনি সে বানানকে তখনই ঠিক করে নিতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে সেই লিখার ওপর অর্থাৎ যে লিখার নিচে দাগ আসছে সে ওয়ার্ডে মাউস কার্সর রেখে রাইট বাটন ক্লিক করলে ওপরের দিকে সেই ওয়ার্ডের সঠিক বানান সাজেস্ট করবে।


উদাহরস্বরূ বলা যায় আমি যদি পোস্টে Thanyou লিখি তাহলে তার নিচ দিয়ে যে লাইনটা আসবে সেখানে আপনার মাউস রেখে রাইট বাটন ক্লিক করলে উপরে সঠিক ওয়ার্ড সাজেস্ট করবে।

বাংলা গ্রামাটিকাল এবর চেকার
বাংলা গ্রামারটিকাল সমস্যা চেক করার জন্যও উপযুক্ত সফটওয়্যার রয়েছে যা বাংলা গ্রামাটিকালকে সঠিক করবে। আমাদের অনেকের কম বেশি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে অভ্র কী-ওয়ার্ড ডাউনলোড করা থাকে। সেই অভ্র কী-ওয়ার্ড দিয়ে আমরা বাংলা গ্রামাটিকাল সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা তা সঠিক বানান জানতে পারবো।

প্রথমত আমাদের আমাদের Window button এ ক্লিক করে সার্চ করার জায়গায় আমরা Avro Spell Checker লিখে সার্চ করে তাতে নতুন একটা বক্স আসবে সেখানে আপনার পোস্ট লিখে তাতে যাখানে ভূল মনে হবে সেখানে অর্থাৎ সেই ওয়ার্ড এর ক্লিক করতে হবে। 

সেখানে ক্লিক করার পর ওপরের দিকে Spell Check? এ ক্লিক করুন। অতঃপর Spell check now এ ক্লিক করতে হয়ে তাহলে ০অনেকগুলো রেজাল্ট আসবে যেটা আপনি ব্যবহার করবেন সেটা সিলেক্ট করলেই আপনার ভূল ওয়ার্ডটি সঠিক হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি যদি ওই একই ভূল ওয়ার্ড আরও বেশ কয়েক জায়গায় ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ডান সাইডে Change all নামে একটা অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করলেই আপনার সমস্ত জায়গার ভূল ওয়ার্ডটি সংশোধন হয়ে যাবে।

আর্টিকেল রাইটিং এ কপিরাইটিং বিশ্লেষণ

কপিরাইট বলতে আমরা মূলত যা বুঝি, যদি কোন ব্যক্তি কারো তথ্য চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়। অর্থাৎ আপনার বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে কোন কিছু আবিষ্কার বা কোন লেখালেখি করেছেন যার ক্রেডিট সম্পূর্ণ আপনার কিন্তু অন্য কেউ যখন সেই লেখালেখি বা আবিষ্কার নিজের বলে প্রচার করা। কিন্তু আজকে যে কপিরাইট সম্পর্কে জানবো তা আসলে এইরকম কোন কিছুই না। এই কপিরাইটিং পুরোটা ভিন্ন একটা জিনিস । চলুন এই কপিরাটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি-

এই কপিরাইটিং মূলত ৩ টা বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। 
  • Attention
  • Promise
  • Call to action
অনেকেই অবাক হয়ে ভাবছেন এই ৩টা জিনিসের সাথে কপিরািটিং এর সম্পর্ক কোথায়? আমরা যারা ডিলিটাল মার্কেটিং করি তারা অনেক সময় অনেক কিছুর বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকি। হতে পারে সেটা কোন ধরণের কোর্স বা কোন অনলাইন পণ্য ইত্যাদি যে কোন কিছু হতে পারে। যখন আমরা এই বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকি সেটা অবশ্যই অডিয়েন্সের অ্যাটেনশন সিক করার জন্য বা মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য আপলোড করে থাকি। যাতে আপনার বিজ্ঞাপন দেওয়ার উদ্দ্যেশ্য সফল হয়।


এরপর যে বিষয়টি আসে তা হলো Promise। আপনি যখন অনলাইনে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে অর্থাৎ কোন প্রকার কোর্স বিক্রি বা কোন পণ্য বিক্রি নিয়ে চাটুকদার বিজ্ঞপন দিয়ে থাকে এবং সেই বিজ্ঞপনে এমন কোন প্রমিস দেন অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট সময় পরে কোর্স করলে আপনি কিছু একটা করতে পারবেন বা এই পণ্যটা নিলে আমরা বিভিন্নসুবিধা প্রদান করে থাকি অর্থাৎ এক কথায় আপনার বিজ্ঞপনে প্রমিজিং কোন কিছু থাকতে হবে যাতে মানুষ তা ক্রয় করে

সর্বশেষ Call to action এর বিষয়টা এমন যে, আপনি ভালোমতো বিজ্ঞপন চালালেন এবং মানুষের মনোযোগ আকর্ষণও করলেন এখন সেই কোর্স বা পণ্য বিক্রির জন্য বা সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অব্যশই কোন একটা মাধ্যম লাগবে। আর সেই মাধ্যমটা হলো Call to action। কপিরাইটিং জিনিসটা মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং করার সাথে সম্পৃক্ত একটা বিষয়। এই কপিরাইটিং এর কাজ হচ্ছে আপনার কোন প্রোডাক্ট বা কোর্স কাস্টমারের সামনে বিজ্ঞপন তুলে ধরে সে অনুযায়ী কাস্টমারের কাছে সে সবা বা পণ্যটি পৌঁছে দেওয়া।

আর্টিকেল রাইটিং এ Plagiarism কি?

 Plagiarism হলো আপনার তথ্য অন্য কেউ নিজের বলে ব্যবহার করা। আপনার ওয়েবসাইটে কোন তথ্য আপনি আপনার মেধাকে কাজে লাগিয়ে কোন পোস্ট আপলোড করলেন সেই পোস্ট কপি করে অন্য কেউ ব্যবহার করাটাই হলো  Plagiarism। এই Plagiarism হতে পারে আপনার আর্টিকেলে প্রকাশিত খন্ডবিশেষ, একটি প্যারার অংশবিশেষ, অর্থাৎ সম্পূর্ণ পোস্ট কপি করে অংশবিশেষ কপি করা এবং আপনাকে কোনপ্রকার ক্রেডোট না দিয়ে তা অন্য কেউ তার নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা। যা আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য হয়।

সেক্ষেত্রে আপনি যে কপি করে তার ওয়েবসাইটে আপনার তথ্য পাবলিশ করেছে তাকে কপিরাইট স্ট্রাইক দিতে পারেন। এখন কথা হলো আপনার তথ্য চুরি করছে কে তা দেখবেন কীভাবে? সেটা দেখারো ওয়েবসাইট রয়ছে। আর সেই ওয়েবসাইটের নাম Copyscape.com । আপানর সন্ধেহ হয় যে পোস্ট নিয়ে অর্থাৎ যে পোস্টের তথ্য চুরি হয়েছে বলে মনে হচ্ছে সেই পোস্টের লোং কপি করে সেখানে বসিয়ে দিন এরপর আপনার রেজাল্টে কেউ চুরি করেছে কিনা তা দেখতে পারবেন। সেই ওয়েবসাইটের পোস্ট লিংক সহ উঠে আসবে। 

উদাহরণস্বরূপ একটা পোস্টের রেজাল্ট নিচে দেওয়া হলো যদিও বা সেই রেজাল্ট কেউ কোন প্রকার তথ্য চুরি করেনি।

Copyscape এটা মূলত একধরণের প্রিমিয়াম ওয়েবসাইট। যেটা ব্যবহার করতে আপনাকে তাদের মাসিক বা বাৎসরিক প্যাকেজ ক্রয় করে ব্যবহার করতে হবে। তবে প্রথমবার আপনাকে তারা ফ্রিতে ব্যবহার করতে দিলেও পরবর্তীতে আপনাকে আর ব্যবহার করতে দিবা না।

আর্টিকেল স্পিনিং নিয়ে বিশ্লেষণ

আর্টিকেল স্পিনিং বলতে একটি আর্টিকেল থেকে নতুন একটি আর্টিকেল লিখাকে বুঝায়। ধরুন আপনার একটি আর্টিকেল আছে যা প্রায় ২ হাজার শব্দের এখন আরেকটি আর্টিকেল আপনি লিখবেন সেই আর্টিকেলে প্রায় ১ হাজার শব্দ আপনার আগের আর্টিকেলের শব্দের সাথে সমার্থক। বেশকিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো সাধারণত স্পিন করে থাকে। এই পোস্টগুলিকে কপিরাইটের মধ্যে রাখা হয় না, এই পোস্টগুলিকে ইউনিক পোস্ট হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। তবে গুগোল এটাকে সমর্থন করে না। গুগোল যদি গুগোল কোনভাবে এটা ধরতে পারে সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট যেকোন সময় ব্যান হয়ে যেতে পারে।  

আর্টিকেল স্ক্রাপিং নিয়ে বিশ্লেষণ

আর্টিকেল স্ক্রাপিং অনেকটা স্পিনিং এর মতো। স্পিনিং এ আপনাকে পুরো একটা আর্টিকেল লিখে বা তার অংশবিশেষ লিখে ইনপুটে দিয়ে স্পিন টেক্সট এ ক্লিক করলেই আউটপুটে অন্য শব্দ দিয়ে আরেকটি আর্টিকেল চলে আসবে। কিন্তু স্ক্রাপিং এ আপনাকে কষ্ট করে আর্টিকেল লিখে ইনপুট করা লাগবে না। আপনাকে শুধু মাত্র একটি কী-ওয়ার্ড ইনপুটে লিখে তারপর স্ক্রাপিং এ ক্লিক করলেই আপনাকে সেই কী-ওয়ার্ড সম্পর্কে সকল তথ্য আউটপুটে দিয়ে দিবে। এই আর্টিকেল স্ক্রাপিং করার জন্য গুগোলে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যা আপনাকে ফ্রিতে বা প্যাকেজ ব্যবহারের মাধ্যমে স্ক্রাপিং করতে দিবে।

তবে গুগোল এটাকে সমর্থন করে না। গুগোল যদি গুগোল কোনভাবে এটা ধরতে পারে সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট যেকোন সময় ব্যান হয়ে যেতে পারে। 

আমাদের শেষকথা

অনেকেই ব্লগারে নিয়ে কাজ কর‍ছেন কিন্তু অনেকেই জানেন না ব্লগারে কীভাবে আর্টিকেল লিখতে হয়। আবার অনেকেই আর্টিকেল লিখেন কিন্তু অ্যাডভান্স নিয়মকানুন সম্পর্কে জানেন না। তাই আজকে আমরা আর্টিকেল রাইটিং এর কিছু অ্যাডভান্স নিয়মকানুন শিখলাম যা আপনার আর্টিকেল রাইটিং স্কেল কে বাড়াবে সেইসাথে আপনার গুগোল এডসেন্স পেতেও অনেক সাহায্য করবে।

এইরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরণের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আবির ইনফো টেকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url