সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় - জানুন ৮ টি গোপন টিপস
সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় অনেকেই অনেকভাবে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাতে কোন প্রকার পরিত্রাণ মিলে নি। সেনসিটিভ ত্বক হচ্ছে ত্বকের সাধারণ একটি অবস্থা যা আপনার স্কিনকে লালভাব ও চুলকানির মতো প্রতিক্রিয়া জন্য ত্বককে আরো দুর্বল করে তোলে।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়, আমাদের সেনসেটিভ ত্বককে কীভাবে সুরক্ষায় রাখবো, কী কী ব্যবহার করবো এবং কোন উপায়ে ব্যবহার করব সকল কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
সূচিপত্রঃ সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় জানুন ৮ টি গোপন টিপস
সেনসিটিভ ত্বক কীভাবে বুঝবেন
আপনার সেনসেটিভ ত্বক কীভাবে বুঝবেন তা জানার জন্য আপনার ত্বকের দিকে খেয়াল করুন এবং দেখুন ত্বক অত্যাধিক শুষ্ক ও খিটখিটে বা রুক্ষ্ম কিনা! যদি শুষ্ক ও খিটখিটে বা রুক্ষ্ম হয় তাহলে বুঝবেন আপনার ত্বক সেনসেটিভ। এই সেনসেটিভ ত্বক আপনার শরীরের যে কোন জায়গায় হতে পারে। আমরা অনেকসময় দাউদ বা এলার্জি বলে থাকি। এই সেনসেটিভ ত্বক আপনার শরীরের মুখ, বগল, কনুই এর মতো জায়গায় উন্মুক্ত পরিবেশে
অর্থাৎ আপনার শরীরের ব্যাহ্যিক অংশগুলো যেগুলো পরিবেশের সাথে সম্পৃক্ত থাকে সেগুলো বেশিরভাগ বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এই সেনসেটিভ ত্বককে আমরা অনেকেই এলার্জি বলে থাকি। কিন্তু আসলে এটা কোনো প্রকার এলার্জি নয়। এ বিষয়টি আপনি কোন ডাক্তার ছাড়া নিজেই যাচাই করতে পারবেন। এই সেনসেটিভ ত্বকের কারণে যে সমস্যা গুলো হয় তা কিন্তু খুব গুরুত্বর নয়। শুধুমাত্র সেনসেটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য আপনার ত্বকের চর্চায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। তাহলে আপনার ত্বক খিটখিটে বা রুক্ষ্ম হতে পারবে না।
আরো পড়ুনঃ সর্দি, কাশিতে ঘরোয়া সমাধান। সর্দি কাশি দূর করার ঘরোয়া উপায়।
সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় এর জন্য যে প্রতিকার গুলো রয়েছে তা খুঁজে পাওয়া অনেকটাই চ্যালেঞ্জিং বিষয়। এই সমস্যাগুলো আপনি নিজেই ঘরে বসে সমাধান করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ বা কোন বিউটেশিয়ান এর পরামর্শ নেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার ত্বকের চর্চার সবধরণের টিপস পেয়ে যাবেন যা আপনার ত্বকে বাইরের জার্মগুলো থেকে আপনার ত্বককে প্রতিহত করবে। তাহলে চলুন নেয়া যাক আপনার সেনসেটিভ ত্বককে কীভাবে ব্রণ দূর করবেন।
হালকা ক্লিনজার বা ফেশওয়াশ ব্যবহার করে ব্রণ দূর করার উপায়
সেনসেটিভ বা ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য ক্লিনজার ব্যবহার করাটা অনেক জরুরী একটি বিষয়। সেনসেটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য প্রথমত আপনকে একটি সঠিক ও ভালোমানের ক্লিনজার বাছাই করতে হবে। আপনি চাইলে নোভোক্লিয়ার একনি ক্লিনজার ব্যবহার করতে পারেন। এই প্রোডাক্টটি মূলত গভীর ভাবে ক্লিন করে থাকে। আপনার ত্বককে প্রতিদিন অন্তত দুইবার করে ক্লিনজার দিয়ে ক্লিন করতে হবে। যখনই বাইরে থেকে আসবেন তখনই ক্লিনজার দিয়ে ভালোমতো পরিষ্কার করে নিতে হবে।
যদি আপনি প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে হালকা ওষুধবিহীন ক্লিনজার বেছে নিন। তবে যদি আপনি ব্রণের জন্য কোনো প্রকার ওষুধ না নিয়ে থাকেন তাহলে বেনজয়েল যুক্ত পণ্য ব্যবহার করতে পারবেন।
কড়া স্ক্রাব ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন
আপনার ত্বকের ব্রেক আউট বা ব্ল্যাক হেডস দূর করার জন্য স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এই স্ক্রাব অতিমাত্রায় ব্যবহার করা যাবে না। যেই স্ক্রাব গুলো কড়া বা কঠিন সেগুলো আপনার সেনসেটিভ ত্বকে ঘসা লেগে লালচে ভাব হয়ে যায় সেইসাথে জ্বলনের সৃষ্টি হয়। তাই স্ক্রাব ব্যবহার করার সময় অবশ্যই সেটি নরম ও খুবই আলতোভাবে তা ব্যবহার করতে হবে যাতে কোনপ্রকার বেশী পরিমাণে ঘসা না লাগে।
আপনি এমন পণ্য ব্যবহার করুন যাতে সেই পণ্যটিতে সুগন্ধি মুক্ত, রঞ্জকমুক্ত ই অ্যালকোহল মুক্ত থাকে। আর যে সকল পণ্যের উপাদানের মধ্যে আলফা-হাইড্রিক্স অ্যাসিড রয়েছে সে সকল পণ্যগুলো ব্যবহারে এড়িয়ে চলুন। সেনসেটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য স্ক্রাবের ব্যবহার একদম বন্ধ করে দিতে হবে।
ধীরে ধীরে নতুন পণ্য ব্যবহার করতে শুরু করুন
যতক্ষণ না আপনি আপনার ত্বকের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে অবগত থাকবেন ততক্ষন পর্যন্ত সাবধানে নতুন স্কিনকেয়ার পণ্যগুলো ব্যবহার করুন। নতুন কোন পণ্য ব্যবহার শুরুর আগে আপনার শরীরের কোন একটি স্থানে তা আগে ব্যবহার করুন তারপর ত্বকে ব্যবহার করুন। আপনি ব্রণ দূর করার জন্য যে পণ্যগুলো ব্যবহার করবেন তা প্রত্যেক সপ্তাহে কমপক্ষে ৩ বার ব্যবহার করতে হবে। যদি আপনার পরীক্ষামূলক ব্যবহারের জায়গায় কোন প্রকার প্রতিক্রিয়া না দেখা দেয় তাহলে আপনি আপনার ত্বকে অনায়াসে ব্যবহার করতে পারবেন।
একসাথে অনেকগুলো পণ্য ব্যবহারে বিরত থাকুন
অ্যাস্ট্রিনজেন্ট, প্রেজক্রিপশন পণ্য এবং মেডিকেটেড লোশন ছাড়াও ব্রণ ক্লিনজার সংবেদনশীল ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। তবে আপনি যদি বেশি স্কিন কেয়ার ব্যবহার করেন তাহলে আপনার স্কিনে ব্রেকআউট পরিষ্কার করতে বাঁধা পায়। এই কারণে একসাথে অনেকগুলো পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
আরো পড়ুনঃ এসি কেনার আগে ৬টি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন
সংবেদনশীল ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার করুন
আপনি যখন ভালোমানের কোন সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন তখন আপনার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। তবে আমাদের ত্বক অনেকসময় শুকিয়ে যায় অর্থাৎ রুক্ষ্ম না খিটখিটে হয়ে যায় তা মোকাবেলা করার জন্য আপনাকে নিয়মিত পানি ভিত্তিক বা ননকমেডোজেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরি।
ঘরে বসে ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য ফেসওয়াশ তৈরি
সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় এর অন্যতম হাতিয়ার ফেসওয়াশ। ঘরে বসে ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য আপনি নিজেই ফেশওয়াশ তৈরি করতে পারবেন। শুধুমাত্র কিছু উপাদান ব্যবহারে আপনার ত্বক হতে পারে ক্লিন। প্রথমত আপনাকে একটি বাটিরে ১০ থেকে ১৫ ফোঁটা ট্রি এসেনশিয়াল অয়েল নিন। এরপর এরমধ্যে ১/২ অর্থাৎ হাফকাপ ক্যাস্টর অয়েল নিন সেই সাথে ১/২ কাপ গ্রাপসিড অয়েল নিয়ে ভালোভাবে মিক্স করতে থাকুন।
এরপর এই তেলটি আপনি একটি কাচের শিশিতে সংরক্ষণ করুন। এরপর এই তেল কয়েক ফোঁটা মুখে দিয়ে ভালোভাবে ময়েশ্চারাইজ করুন। কমপক্ষে ৫-১০ মিনিট ভালোভাবে মালিশ করার পর একটি সুতি কাপড় নিন। এর সুতি কাপড় টি গরম জলে ভিজিয়ে নিন। এরপর সেই ভেজানো কাপড় দিয়ে মুখের ওপর দিয়ে রাখুন। কাপড়টির গরমভাব চলে গেলে সেই কাপড় দিয়ে ভালোভাবে মুছে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার হয়ে যাবে।
বরফ দিয়ে যেভাবে ব্রণ দূর করবেন
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার বিষয়টি শুনে অনেকেই অবাক হবেন। সেনসেটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য ত্বকের যত্ন নিতে আমরা কত কিনা করে থাকি। আমরা একেক সময় একেক টোটকা ব্যবহার করি কিন্তু কোনটাই কাজে আসেনা। সেই জন্য আমাদের সেনসেটিভ ত্বকের জন্য ভালো একটা উপায় জানা প্রয়োজন যা আমাদের সেনসেটিভ ত্বককে সকল প্রকার ডেমেজ এর হাত থেকে রক্ষা করবে। এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ভালোভাবে ব্যবহার করলে আপনার ত্বক হবে ব্রণমুক্ত। চলুন জেনে নিই কিছু টিপস।
- আপনি বরফ ব্যবহারে আপনার ত্বকের অবাঞ্ছিত কালো দাগ গুলো দূর করতে সাহায্য করে।
- প্রতিনিয়ত আপনার ত্বকে বরফ ব্যবহারে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে মসৃণ ও চকচকে।
- যাদের মুখে প্রচুর পরিমাণে ব্রণ রয়েছে তারা বরফ দিয়ে তাদের স্কিনে ফেশিয়াল করার মতো করে মাসাজ নিলে অতি দ্রুত ব্রণ ভালো বা বের হতে পারে না।
- মুখে বরফ ঘুষলে আপনার ত্বকের রক্ত ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।
সেনসেটিভ ত্বকের জন্য ক্লিনজার তৈরি
সেনসেটিভ ত্বকের জন্য ক্লিনজার তৈরি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেহেতু সেনসেটিভ ত্বকের ওপরে যে কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যায় না। কারণ এইসকল ভালোমানের ক্লিনজার গুলো মার্কেটে পাওয়া অনেকটা চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। তাছাড়াও বিশেষ করে বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করলে ত্বকে র্যাশ বা অ্যালার্জি বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তারই প্রেক্ষিতে আপনি ঘরে বসে কীভাবে ক্লিনজার বানাবেন তা জেনে নিন।
প্রথমত আপনি একটি পাত্র নিন সেখানে ৪ চা চামচ নারকেল তেল সেইসাথে ২ চা চামচ মধু ও ৩ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল খুব ভালোভাবে মিক্স করুন। এরপর এই মিক্সকরা অয়েল ভালোভাবে আপনার ত্বকে ময়েশ্চারাইজ করতে থাকুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার ত্বককে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। আমরা অনেকেইজানি নারকেল তেল আমাদের ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে। এছাড়া মধু আমাদের ত্বককে আর্দ্রতা প্রদান করে ও ত্বককে নরম করে।
সেনসেটিভ ত্বকের জন্য ডে ক্রীমের ব্যবহার
আপনার সেনসেটিভ ত্বকের জন্য অবশ্যই সুগন্ধীমুক্ত প্রোডাক্ট অবশ্যই এড়িয়ে চলুন।কারণ সুগন্ধীমুক্ত পণ্যগুলোতে অনেক কম পরিমাণে আণবিক ওজন সমৃদ্ধ রাসায়নিক উপাদান থাকে যা ত্বকের সংবেদনশীলতাকে বাড়িয়ে তোলে এবং অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিসের দিকে নিয়ে যায়। আপনি যদি কোন ডে ক্রীম বেছে নিতে চান তাহলে আপনাকে একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে ক্রীমটি সূর্য রশ্মি থেকে সুরক্ষা প্রদান করবে কিনা।
আপনি যখন বাইরে যাবেন তখন সেই ক্রীমটি সূর্যের ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মি থেকে সুরক্ষা প্রদান করতে হবে। আপনাকে অবশ্যই এসপিএফ সুরক্ষা সমূদ্ধ ক্রীম বেছে নিতে হবে। এছাড়া আরো খেয়াল রাখতে হবে যাতে সেই ক্রীমে সিরামাইড ও পেট্রোলাটামের মতো প্রতিরক্ষামূলক উপাদান থাকে। যেহেতু সেনসেটিভ ত্বক রুক্ষ্ম বা শুষ্ক ত্বকের মতো তাই হায়ালুরোনিক অ্যাসিড এবং গ্লিসারিনের মতো উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ানো অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ। এইসকল উপাদানগুলো ত্বককে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ সবরি কলার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
সেনসেটিভ ত্বকে যেসকল জিনিসগুলো কখনোই ব্যবহার করবেন না
সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় এর জন্য এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো কোন কিছুই ব্যবহার করা যাবে না। আমরা যারা সেনসেটিভ ত্বকের অধিকারী বা তৈলাক্ত অথবা ব্রণ প্রবণ ত্বকের অধিকারী তাদের অবশ্যই মোম এবং পেট্রোলিয়াম ব্যবহার করা যাবে না। সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এই জিনিস গুলো অনেক ভারী ও ছিদ্র করতে পারে সেইজন্য আপনার ব্রণ অরো ভয়াবহ হয়ে যেতে পারে। তাই স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করার পূর্বে সে পণ্যগুলোর গায়ে ননকমেডোজেনিক শব্দটি দেখে নিতে ভুলবেন না।
আপনি যদি এই লেখা আপনার প্রোডাক্ট এর লেভেলে দেখতে না পান তাহলে আপনার সেই প্রোডাক্টি আপনার জন্য অগ্রহনযোগ্য বলে বিবেচিত হবে যা আপনার ত্বককে ড্যামেজ করে দিবে। এছাড়াও এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো আপনার ত্বকে খারাপ প্রভাব ফেলে। চলুন নেয়া যাক-
সুগন্ধি বা পারফিউম: এই সুগন্ধি বা পারফিউম আপনার স্কিনে জ্বালা ও অ্যালার্জির সৃষ্টি করে।
স্যালিসিলিক এসিড: যাদের ত্বক সেনসেটিভ তাদের জন্য খুবই মারাত্মক একটি জিনিস তবে যাদের ত্বক সানসিটিভ নয় তাদের জন্য দুর্দান্ত একটি উপাদান।
রেটিনোইক এসিড: এই উপাদানটি ব্যবহারে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে কারণ এটি সংবেদনশীল ত্বকে শুষ্ক ও জ্বালা হওয়ার অনেক সম্ভাবনা থাকে।
আমাদের শেষকথা
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সেনসিটিভ ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়, সেনসেটিভ ত্বককে কীভাবে ব্রণ মুক্ত করা যায় ও কীভাবে নিজের সেনসেটিভ ত্বকের যত্ন নিবেন ও সমস্যা সমাধান করা যায় সকল কিছুই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশাকরি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আর একটি পরামর্শ আপনাকে দিতে চায় আপনার সেনসেটিভ বা অন্য যে কোন কারণের জন্য ফেসপ্যাক অবশ্যই ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করার চেষ্টা করবেন।
এইরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরণের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
আবির ইনফো টেকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url