নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ - জেনে নিন পালিত দিবসের ইতিহাস
নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ বাংলাদেশ স্বীকৃত পালিত দিবস সমূহ। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রত্যেক মাসেই কোন কোন দিবস হয়ে থাকে যা জাতীয় ভাবে পালন করা হয়। নভেম্বর মাসেও এমন কয়েকটা দিবস রয়েছে যা জাতীয় দিবস অর্থাৎ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পালিত হয়ে থাকে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো, নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ সম্পর্কে। আমরা জানবো জাতীয় যুব দিবস, জেল হত্যা দিবস, সংবিধান দিবস, স্বৈরাচার বিরোধি দিবস, সশস্ত্রবাহিনী দিবসের ইতিহাস। আশাকরি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং উপকৃত হবেন।
সূচীপত্রঃ নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ - জেনে নিন পালিত দিবসের ইতিহাস
জাতীয় যুব দিবস ২০২৪
জাতীয় যুব দিবস নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ এর মধ্যে একটি। এই দিবসটি মূলত যুবকদের উপলক্ষে পালিত একটি দিবস। এই দিনে মূলত যুবকদের নিয়ে সরকারি ভাবে বিভিন্ন জায়গায় তাদের নিয়ে কাজ অর্থাৎ কোথায় তাদের অগ্রগতির বাধা হচ্ছে এই বিষয়টা নিয়ে বিভিন্ন আলোচনাসভা হয়ে থাকে। যেহেতু যুবকরা দেশের চালিকাশক্তি। এই দিনকে কেন্দ্র করে র্যালি হয়ে থাকে, বিভিন্নখেলাধুলার আয়োজন করা হয়ে থাকে এবং সেগুলো সবার সামনে তুলে ধরা হয়ে থাকে।
এই দিনটিকে আর্ন্তজাতিক ভাবেও পালন করা হয়ে থাকে। এই দিনটির সারমর্ম মূলত যুবকদের উজ্জীবিত করে তোলা যাতে তারা খারাপ পথে না যায়। বর্তমানে বাংলাদেশে যুবকদের জন্য বিভিন্ন স্থানে সরকারি ভাবে আইটি সেক্টর গড়ে তোলা হচ্ছে। যেখানে যুবকরা ফ্রীতে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিতে পারবে। শুধু কম্পিউটার প্রশিক্ষণই নয় বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শেখানো হচ্ছে। এই দিনে কোন সরকারি ছুটি থাকে না তবে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আলোচনা সভা হয়ে থাকে। যাতে যুবকদের উন্নয়ন সাধন করা যায়।
জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪
জাতীয় সমবায় দিবস পালিত হয় নভেম্বর মাসের প্রথম শনিবার। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সমবায় দিবস দেশের ৫৩তম জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হবে। এই সমবায়ের স্থান বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩ নিং অনুচ্ছেদের ২য় খাতে রয়েছে। এই সমবায় সমিতি গঠন হয় শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। তিনি বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২টা সমিতি গঠন করে। সেগুলো হলো: কৃষি সমিতি ও শিল্প সমিতি। এটি তৎকালীন ও বর্তমান সময়ে অনেকটাই ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ুনঃ বাংলা ইংরেজি আরবি ক্যালেন্ডার ২০২৪
এই দিনেও তেমন কোন সরকারি ছুটি থাকে না। এই দিনে মূলত ব্যবসায়ীদের সাথে সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। জাতিকে আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তোলা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সমবায় দিবসের গুরুত্ব অনেকাংশেই বেশি।
জেল হত্যা দিবস ২০২৪
জেল হত্যা দিবস বাংলাদেশের কালো অধ্যায়ের মধ্যে একটি দিন। জেল হত্যা পালিত দিবসের ইতিহাস অনেকেরই জানা আছে আবাএ অনেকেরি জানা নেই। নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহের মধ্যে বেশি তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। এই দিনে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, মুহাম্মদ মনসুর, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের স্মৃতিচারণে এই দিনটি পালিত হয়। এই চার নেতাকে জাতীয় নেতা হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। এই দিন ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর থেকে পালন করা হয়। এই জেল হত্যা দিবসের পেছনে একটি ইতিহাস রয়েছে।
এই দিন ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর থেকে পালন করা হয়। এই জেল হত্যা দিবসের পেছনে একটি ইতিহাস রয়েছে। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবকে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট হত্যার পর ২২শে আগস্ট মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া ৪ নেতাকে ২২শে আগস্ট গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে ২ মাস ১৯ দিন কারাবরণ ভোগ করতে হয়। এরপর একই বছরের ৩রা নভেম্বর গভীর রাতে সেনাসদস্যসরা দেশ ত্যাগ করার পূর্বে খন্দকার মোশতাক আহমেদ এর কাছে অনুমতি নিয়ে জেলে প্রবেশ করে। এরপর বন্দি থাকা ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়।
সংবিধান দিবস ২০২৪
নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ এর মধ্যে সংবিধান দিবস বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর সবথেকে সম্মানজনক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো সংবিধান। এই দিনটি পালিত হয় সংবিধানকে কেন্দ্র করে। সংবিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে এই দিনটি সরকারি ভাবে জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে রেখে পালিত হয়। আমরা সকলেই জানি সংবিধান একটি স্বাধীন ও সার্বোভৌমত্বের সর্বোচ্চ আইন। এই আইন কোন কোন দেশে লিখিত আবার কোন কোন দেশে অলিখিত হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ বাংলা ক্যালেন্ডার আজকের তারিখ
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল প্রথম অধিবেশন বসে। এই আধিবেশনে ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। আর এই কমিটি হলো একটি সাংবিধানিক প্রণয়ন কমিটি। এই কমিটির সভাপত্বিত্বে ছিলেন তৎকালীন আইন ও সংসদীয় মন্ত্রী ড.কামাল হোসেন। এই কমিটির মূল কাজ ছিল সংবিধানের একটি খসড়া প্রণয়ন করা। একই বছরের ১২ অক্টোবর কমিটি খসড়া সংবিধান প্রণয়ন করে। যা ৪ নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয়। এরই প্রক্ষিতে ৪ নভেম্বর বাংলাদেশে সংবিধান দিবস পালিত হয়।
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ২০২৪
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত হয় ১৯৭৫ সালের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই দিনটি মূলত জেনারেল জিয়াউর রহমানের স্মৃতিতে পালন করা হয়। এই দিনটি বিসেষ করে বিএনপি পালন করে থাকে। শুধু বিএনপি নয় অন্য দলগুলোও এি দিনটি শ্রদ্বার সাথে পালন করে থাকে। এই দিনটি পালনের মূল উদ্দেশ্য ছিল ১৯৭৫ সালের এই দিনে সৈনিক জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমাদের দেশের স্বাধীনতা সংহত করেছিল। এই দিনের ইতিহাস ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর।
এই ঘটনাটি ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর কর্ণেল (অবঃ) আবু তাহেরের নেতৃত্বে একটি গণঅভ্যুত্থান ঘটে।যেখানে জেনারেল মোশারফ ৩ দিন ব্যাপি সামরিক অভ্যুত্থানের পতন ঘটায়। এই বিপল্পবের প্রেক্ষিতে মেজর জিয়াউর রহমান বন্দি দশা থেকে মুক্তি পান। এই দিনটি বিএনপি শাসন আমলে সরকারি ছুটি হিসেবে গণ্য ছিল। পরে আওয়ামিলীগ সরকার আসার পরে সেই ছুটি বাতিল বলে বিবেচনা করা হয় ও প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ এর মধ্যে এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।
শহীদ নূর হোসেন দিবস ২০২৪
নূর হোসেন দিবস একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি দিবস। এই দিনে নূর হোসেন শহীদ হয়। তারই স্মরণে এই দিনটি শ্রদ্বার সাথে পালিত হয়। নূর হোসেন দিবস বাংলাদেশের একটি জাতীয় দিবস। এই দিবসটির উৎথান হয় ১৯৮৭ সালে। সেই সময় এরশাদ সরকার ক্ষমতায় ছিলেন। তার নানারকম অপরাধ, স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে এই নূর মুহাম্মদ শহীদ হন। তিনি পেশায় ছিলেন একজন রিকশাচালক। আন্দোলনের সময় তিনি সামনে থেকে লড়াই করেছেন।
আরো পড়ুনঃ জন্ম তারিখ অনুযায়ী রাশিফল জানুন ও স্বাভাব যাচাই করুন ২০২৪
আন্দোলনের সময় তার বুকে লিখা ছিল স্বৈরাচার নিপাক যাক। একইসাথে পিঠে লিখা ছিল গণতন্ত্র মুক্তি পাক। তিনি সামনে থেকে বিভিন্ন স্লোগানে শোচ্চার ছিলেন। মিছিলের এক পর্যায়ে পুলিশ গুলো ছুঁড়তে থাকলে তাকে এসে গুলো লাগে। সাথে সাথে সে মারা যায়। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর মূলতে এই ঘটনাটি ঘটে। তারই প্রেক্ষিতে আজও ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
রেল দিবস ২০২৪
রেল দিবস রেলপথ মন্ত্রাণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব ঘোষিত একটি জাতীয় দিবস। এই দিবস পালনের পেছনে ছোট্ট একটি ঘটনা রয়েছে। এই রেল দিবস পালনের উদ্দেশ্য ১৮৬২ সালে বাংলাদেশে প্রথম রেল চালু হয়। ১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জাগতি পর্যন্ত প্রথম রেললাইন চালু করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ২০২০ সাল থেকে এই ১৫ নভেম্বর রেল দিবস পালিত করছে রেলপথ মন্ত্রাণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ে।
আরো পড়ুনঃ ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কাটার নিয়ম
এই দিনে কোন সরকারি ছুটু থাকে না। যেহেতু এটি শুধমাত্র রেলপথ মন্ত্রাণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের । এই দিনটিতে বিভিন্ন রেলওয়ে অফিস ও স্টেশনে বিভিন্ন আলোচনা সভা হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুনে রেল অফিস ও স্টেশনগুলা সজ্জিত থাকে। রেল কমিটির সদস্যারা বিভিন্ন ট্রেন পরিদর্শন করার মাধ্যমে দিনটি পালন করে থাকে।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪
সশস্ত্র বাহিনী দিবস এই দিনটি সেনা, বিমান ও নৌ বাহিনীর সম্মিলিত একটি দিবস। এই দিনটি পালনের উদ্দেশ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সূচনা শুরুর জন্য। এছাড়াও এই দিনটি পালিত হয় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী সকল সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে। এই দিনটি পালিত হয় ৩টি বাহিনীর সমন্বয়ে। ৩টি বাহিনী তাদের নিজ নিজ বাহিনীর মহড়া দেখানোর মাধ্যমে দিনটি উদযাপন হয়ে থাকে।
এই দিনটিতে তিন বাহিনীর প্রধান প্রধামন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সাথে বিশেষ আলোচনা সভায় বসেন। এই সভায় তাদের অবস্থান, তাদের নিজেদের শক্তিশালী করতে কী কী প্রয়োজন ও দেশকে সুরক্ষা রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ কা হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন খেতাব প্রদান অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। যেখানে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন ঘাঁটিতে তারা নিজস্বভাবে এই দিবসটি পালন করে থাকে।
জাতীয় আয়কর দিবস ২০২৪
জাতীয় আয়কর পালিত দিবসের ইতিহাস তেমন ভাবে নেই। জাতীয় আয়কর দিবস এটি জাতীয় ভাবে পালিত একটি বিশেষ দিন। আয়কর অর্থাৎ ভ্যাট প্রদান করা। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এই দিনটি কোন রাজনৈতিক কোন কার্যকলাপকে কেন্দ্র করে উদযাপিত হয় না। এই দিনটি খুবই যাকজমক করে উদযাপন করা হয়ে থাকে। এই আয়কর দিবস বাংলাদেশে ২০০৮ সাল থেকে পালিত হয়ে আসছে। ২০০৮ সাল থেকে এই দিনটি ১৫ নভেম্বরে উদযাপিত হতো।
আরো পড়ুনঃ সিদরাতুল মুনতাহা নামের অর্থ - জেনে নিন আরো ৫০টি নাম
পরবর্তীতে ২০১৬ সাল থেকে এই জাতীয় আয়কর দিবস ৩০ নভেম্বরে করা হয়। এই দিন কর প্রদান করার শেষ দিন। এই দিনে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক আয়োজিত সেমিনারে আয়কর প্রদানকারীরা সম্মান্না স্বরুপ ক্রেস্ট পেয়ে থাকে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন সেমিনার করে থাকে।
নভেম্বর মাসের উৎসব ২০২৪
নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ এর মধ্যে নভেম্বর মাসের উৎসব অর্থাৎ বাংলা কার্তিক - অগ্রহায়ণ ১৪৩১ মাসের কিছু বিশেষ দিন রয়েছে যা বিশেষকরে হিন্দু ধর্মের ভাই-বোনেরা পালন করে থাকে। চলুন নেয়া যাক নভেম্বর মাসের পালিত দিবসের উৎসব সমূহ।
নভেম্বর মাসের তারিখ | বার | পালিত দিবস |
---|---|---|
১ নভেম্বর | শুক্রবার | ইষ্টি |
২ নভেম্বর | শনিবার | ভাইফোঁটা |
৭ নভেম্বর | বৃহস্পতিবার | ছটপূজা |
১০ নভেম্বর | রবিবার | জগদ্বাত্রী পূজা |
১১ নভেম্বর | সোমবার | উত্থান একাদশী |
১২ নভেম্বর | মঙ্গলবার | গৌণ উত্থান একাদশী, বৈষ্ণব উত্থান একাদশী |
১৫ নভেম্বর | শুক্রবার | বৃশ্চিক সংক্রান্তি, অন্বাধান |
১৬ নভেম্বর | শনিবার | ইষ্টি |
২৬ নভেম্বর | মঙ্গলবার | উৎপন্না একাদশী |
৩০ নভেম্বর | শনিবার | অন্বাধা |
সচরাচর জিজ্ঞাসা
উত্তরঃ জেল হত্যা দিবস প্রতি বছরের ৩রা নভেম্বর।
উত্তরঃ জেল হত্যা দিবসে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়।
- সৈয়দ নজরুল ইসলাম
- তাজউদ্দীন আহমেদ
- মুহাম্মদ মনসুর
- আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানে
উত্তরঃ জাতীয় সমবায় দিবস পালিত হয় নভেম্বর মাসের প্রথম শনিবারে।
উত্তরঃ নূর হোসেন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে শহীদ হয়।
৫। নূর হোসেন দিবস কবে পালিত হয়?
উত্তরঃ নূর হোসেন দিবস পালিত হয় নভেম্বর মাসের ১০ তারিখে।
আমাদের শেষকথা
প্রিয় পাঠক, আশাকরি আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় গুলো ভালো ভাবে বিঊতে ই জানতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা নভেম্বর মাসের পালিত দিবস সমূহ ও পালিত দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে জেনেছি। এগুলো অনেক সময় বিভিন্ন ভাবে কাজে আসে। তাই বিষয়গুলো নিয়ে খুবই হালকা ভাবে আলোচনা করেছি। এছাড়াও নভেম্বর মাসে হিন্দু ভাই বোনদের কিছু উঙসব রয়েছে যেগুলো তুলে ধরেছি।
এইরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরণের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
আবির ইনফো টেকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url